ভবিষ্যতের প্রযুক্তি মহাকাশ গবেষণাকে কেন্দ্র করেই গড়ে উঠবে তা বোঝা
যাচ্ছে ভালভাবে। কিছুক্ষণ আগেই রাশিয়ান ব্যবসায়ী ইউরি মিলনার
পদার্থবিজ্ঞানী স্টিফেন হকিং সাথে ঘোষণা দিয়েছেন আলফা সেন্টারাই এ প্রোব
পাঠাবে তারা।আলফা সেন্টারাই হল সূর্যের বাইরে পৃথবীর সবচেয়ে কাছের
নক্ষত্র। কাছের হলেও এর দূরত্ব ৪.৩৭ আলোকবর্ষ। অথার্ৎ পৃথিবী থেকে আলো
ফেললে সেই আলো সেখানে যেতে ৪ বছরের বেশি সময় লাগবে। এই দূরত্ব প্রায় ২৪
ট্রিলিয়ন মাইলেরও বেশি। এই দুরত্ব পার হরে ভয়েজার মহাকাশযানের ৭৫০০০ বছর
লাগত!
কিন্তু নতুন প্রযুক্তিতে আশা করা হচ্ছে ২০ বছরে আলফা সেন্টারাই এ পৌছানো যাবে। এটা সম্ভব হবে খুব ছোট একটা মহাকাশযানের মাধ্যমে (ওজন মাত্র ১০ গ্রাম) যা একটি পালের সাথে যুক্ত থাকবে। সেই পালকে লেজার দিয়ে ঠেলে পাঠানো হবে গন্তব্যে। আলো দিয়ে ঠেলে পাঠানো হবে বলে এই প্রযুক্তিকে বলা হচ্ছে লাইট প্রপালশন (রকেটে বর্তমানে ব্যবহৃত হয় জেট প্রপালশন)।
কিন্তু নতুন প্রযুক্তিতে আশা করা হচ্ছে ২০ বছরে আলফা সেন্টারাই এ পৌছানো যাবে। এটা সম্ভব হবে খুব ছোট একটা মহাকাশযানের মাধ্যমে (ওজন মাত্র ১০ গ্রাম) যা একটি পালের সাথে যুক্ত থাকবে। সেই পালকে লেজার দিয়ে ঠেলে পাঠানো হবে গন্তব্যে। আলো দিয়ে ঠেলে পাঠানো হবে বলে এই প্রযুক্তিকে বলা হচ্ছে লাইট প্রপালশন (রকেটে বর্তমানে ব্যবহৃত হয় জেট প্রপালশন)।
এই আইডিয়া এখনো প্রস্তাবনা পর্যায়ে আছে। এর মধ্যে কিছু প্রযুক্তি অলরেডি
আছে। কিছু আবিষ্কার করতে হবে। এইজন্য ১০০ মিলিয়ন ডলারের পুরষ্কার মূল্যের
একটা সার্চ প্রোজেক্ট লঞ্চ করা হয়েছে। যাতে সারা পৃথিবীর যে কেউ এতে অবদান
রাখতে পারে।
যে তিনটি সমস্যার সমাধান এখন খোঁজা হচ্ছে তা হলঃ
১। শক্তিশালী লেজার যা মহাকাশযানের পালকে ঠেলে নিয়ে যেতে পারবে। এমন একটা লেজার যেহেতু তৈরি করা সম্ভব না তাই অনেক ছোট ছোট লেজারকে একত্রিত করা হবে। সমস্যা হল কিভাবে অনেক লেজারকে একত্রিত করা হবে।
২। মহাকাশযানের পাল তৈরির জন্য খুব হাল্কা পদার্থ।
৩। ১০ গ্রামের মহাকাশযান যাতে থাকবে ক্যামেরা, প্রসেসর ও দূরে সিগন্যাল পাঠানোর ক্ষমতা। এত ছোট ইলেক্ট্রনিক যন্ত্র তৈরি করা একটা চ্যালেঞ্জ।
প্রস্তাবিত স্পেস প্রোব আর লাইট প্রোপালশনের দুটো ছবি দিলাম এখানে।
যে তিনটি সমস্যার সমাধান এখন খোঁজা হচ্ছে তা হলঃ
১। শক্তিশালী লেজার যা মহাকাশযানের পালকে ঠেলে নিয়ে যেতে পারবে। এমন একটা লেজার যেহেতু তৈরি করা সম্ভব না তাই অনেক ছোট ছোট লেজারকে একত্রিত করা হবে। সমস্যা হল কিভাবে অনেক লেজারকে একত্রিত করা হবে।
২। মহাকাশযানের পাল তৈরির জন্য খুব হাল্কা পদার্থ।
৩। ১০ গ্রামের মহাকাশযান যাতে থাকবে ক্যামেরা, প্রসেসর ও দূরে সিগন্যাল পাঠানোর ক্ষমতা। এত ছোট ইলেক্ট্রনিক যন্ত্র তৈরি করা একটা চ্যালেঞ্জ।
প্রস্তাবিত স্পেস প্রোব আর লাইট প্রোপালশনের দুটো ছবি দিলাম এখানে।