আজকের বাংলাদেশের ফেসবুক ট্রেন্ড প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট এরশাদ নতুন
আরেকটি বিয়ে করেছেন ঠাকুরগাঁওয়ের এক এডভোকেটকে। হাহা চাচা বড়ই রসিক
ব্যাক্তি। তিনি পারেনও।
এদিকে কিছু বাঙালি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পহেলা বৈশাখ আয়োজনের বিরুদ্ধের ফেসবুকে ইভেন্ট খুলেছে। এখন কিছু হলে বা না হলে মানুষ ইভেন্ট খোলে। যেমন- আজ গরীব হলে, একদিন বড়লোক হলে, ক্রাশকে পেলে ইত্যাদি। সর্বশেষ বিজাতীয় ফেসবুক ব্যবহার করে ইভেন্ট খোলা হয়েছে- "পহেলা বৈশাখে বিজাতীয় সংস্কৃতি "মঙ্গল শোভাযাত্রাকে" না বলুন। ভাবতেছি মানুষের এত স্বদেশপ্রেম একটা দেশীয় সোস্যাল মিডিয়া বানিয়ে দেখতে হবে কয়জন ব্যবহার করে।
এদিকে কিছু বাঙালি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পহেলা বৈশাখ আয়োজনের বিরুদ্ধের ফেসবুকে ইভেন্ট খুলেছে। এখন কিছু হলে বা না হলে মানুষ ইভেন্ট খোলে। যেমন- আজ গরীব হলে, একদিন বড়লোক হলে, ক্রাশকে পেলে ইত্যাদি। সর্বশেষ বিজাতীয় ফেসবুক ব্যবহার করে ইভেন্ট খোলা হয়েছে- "পহেলা বৈশাখে বিজাতীয় সংস্কৃতি "মঙ্গল শোভাযাত্রাকে" না বলুন। ভাবতেছি মানুষের এত স্বদেশপ্রেম একটা দেশীয় সোস্যাল মিডিয়া বানিয়ে দেখতে হবে কয়জন ব্যবহার করে।
কিছু না বলে থাকতে পারলাম না। তাই, ওই ইভেন্ট পেজে গিয়ে নিচের কমেন্টটি দিলাম---
মনে হচ্ছে এই ইভেন্টের আয়োজকেরাই গতবার টিএসসিতে নারীদের অশ্লীলতাহানি করেছে। এবার সবাই সচেতন হয়ে যাওয়ার এখন সেটা করতে পারবে না তা তারা বুঝে গিয়েছে এবং মঙ্গল শোভাযাত্রার পিছনে এখন উঠেপড়ে লেগে গেছে।
আরে মূর্খ মানুষের মঙ্গল মানুষ নিজেই করে। এই শোভাযাত্রা একটা সিম্বোলিক ব্যাপার। সব ধরণের মানুষকে এক করার প্রয়াস। সবাই একসাথে কাজ করলে সবই সম্ভব।
এর কথা শুনে মনে হচ্ছে কয়েকদিন পর মানুষ একসাথে কারও বাড়িতে দাওয়াত খেলেও সে বলবে শিরক হয়ে গেছে। একসাথে হলে মসজিদে যেতে হবে, দাওয়াতে যাওয়া যাবে না। বলে একটা সূরার অংশবিশেষ তুলে দিবে।
মানুষে মানুষে বিভেদ ছড়ানোর অসৎ উদ্দেশ্য যুগে যুগেই ছিল। কেউ হিন্দু মুসলমানে, কেউ সাদা কালোয় বিভেদ ছড়াতে চেয়েছে। এখন এরা আমাদের বাঙালি আর মুসলিম দুটি সত্তার বিভেদ ছড়াতে যায়। এইসব আহাম্মকদের কথা কেউ শুনবেন না। আল্লাহ ফিতনা ফ্যাসাদ সৃষ্টিকারীদের পছন্দ করেন না।
মহান আল্লাহ পাক বলেন, “ফিতনা-ফাসাদ করা, দাঙ্গা-হাঙ্গামা সৃষ্টি করা আল্লাহ পাক-এর কাছে হত্যার চেয়েও গুরুতর অপরাধ।” (সূরা বাক্বারা)
মহান আল্লাহ পাক আরো বলেন, “পৃথিবীতে ফ্যাসাদ সৃষ্টি করতে প্রয়াসী হয়ো না। নিশ্চয়ই আল্লাহ পাক ফিতনা-ফ্যাসাদ সৃষ্টিকারীকে পছন্দ করেন না।” (সূরা ক্বাছাছ)
মনে হচ্ছে এই ইভেন্টের আয়োজকেরাই গতবার টিএসসিতে নারীদের অশ্লীলতাহানি করেছে। এবার সবাই সচেতন হয়ে যাওয়ার এখন সেটা করতে পারবে না তা তারা বুঝে গিয়েছে এবং মঙ্গল শোভাযাত্রার পিছনে এখন উঠেপড়ে লেগে গেছে।
আরে মূর্খ মানুষের মঙ্গল মানুষ নিজেই করে। এই শোভাযাত্রা একটা সিম্বোলিক ব্যাপার। সব ধরণের মানুষকে এক করার প্রয়াস। সবাই একসাথে কাজ করলে সবই সম্ভব।
এর কথা শুনে মনে হচ্ছে কয়েকদিন পর মানুষ একসাথে কারও বাড়িতে দাওয়াত খেলেও সে বলবে শিরক হয়ে গেছে। একসাথে হলে মসজিদে যেতে হবে, দাওয়াতে যাওয়া যাবে না। বলে একটা সূরার অংশবিশেষ তুলে দিবে।
মানুষে মানুষে বিভেদ ছড়ানোর অসৎ উদ্দেশ্য যুগে যুগেই ছিল। কেউ হিন্দু মুসলমানে, কেউ সাদা কালোয় বিভেদ ছড়াতে চেয়েছে। এখন এরা আমাদের বাঙালি আর মুসলিম দুটি সত্তার বিভেদ ছড়াতে যায়। এইসব আহাম্মকদের কথা কেউ শুনবেন না। আল্লাহ ফিতনা ফ্যাসাদ সৃষ্টিকারীদের পছন্দ করেন না।
মহান আল্লাহ পাক বলেন, “ফিতনা-ফাসাদ করা, দাঙ্গা-হাঙ্গামা সৃষ্টি করা আল্লাহ পাক-এর কাছে হত্যার চেয়েও গুরুতর অপরাধ।” (সূরা বাক্বারা)
মহান আল্লাহ পাক আরো বলেন, “পৃথিবীতে ফ্যাসাদ সৃষ্টি করতে প্রয়াসী হয়ো না। নিশ্চয়ই আল্লাহ পাক ফিতনা-ফ্যাসাদ সৃষ্টিকারীকে পছন্দ করেন না।” (সূরা ক্বাছাছ)