যখন বাংলাদেশের উন্নতির কথা বলা হয় তখন অনেকে সেটা বিশ্বাস করতে চাননা।
যখন বলা হয়, বাংলাদেশের পক্ষে মালয়শিয়া সিংগাপুরের মত উন্নত হওয়া সম্ভব তখন
সেটা অনেকে হেসে উড়িয়ে দেন।
এর অন্যতম কারণ বাংলাদেশের জনসংখ্যা। এত মানুষ নিয়ে এত ছোট একটি দেশ কিভাবে উন্নতি করতে পারে!
আমার মনেও সেই প্রশ্ন ছিল। তাই কিছুদিন থেকেই বাংলাদেশের জনসংখ্যা বিষয়ক পরিসংখ্যানগুলো দেখছিলাম।
এর অন্যতম কারণ বাংলাদেশের জনসংখ্যা। এত মানুষ নিয়ে এত ছোট একটি দেশ কিভাবে উন্নতি করতে পারে!
আমার মনেও সেই প্রশ্ন ছিল। তাই কিছুদিন থেকেই বাংলাদেশের জনসংখ্যা বিষয়ক পরিসংখ্যানগুলো দেখছিলাম।
বাংলাদেশের আদমশুমারী, জাতিসংঘের তথ্য ও সিআইএ ফ্যাক্টশিট অনুযায়ী বর্তমান
জনসংখ্যা প্রায় সাড়ে ১৬ কোটি। জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ১.১৫%।
জাতিসংঘের ওয়ার্ল্ড পলুলেশন প্রোস্পেক্ট এর হিসাব অনুযায়ী, জনসংখ্যার এই ট্রেন্ড অব্যাহত থাকলে ২০৫২ সাল পর্যন্ত আমাদের দেশের জনসংখ্যা বাড়তে বাড়তে বিশ কোটিতে পৌঁছাবে। কিন্তু এরপর জনসংখ্যা কমতে থাকবে। ২০৭৪ সালে আমাদের জনসংখ্যা হবে ১৯ কোটি এবং ২০৯৪ সালে তা হবে সাড়ে সতের কোটি।
অর্থাৎ এখন থেকে ১০০ বছর পর বাংলাদেশের জনসংখ্যা বর্তমানে যত আছে ততই থাকবে।
সুতরাং, উন্নয়নের বাধা হিসেবে বেশি জনসংখ্যার যুক্তিটি এখন আর তেমন গ্রহণযোগ্য নয়। সব কিছু ঠিক থাকলে বাংলাদেশের পক্ষে উন্নত দেশ হওয়া খুবই সম্ভব।
জাতিসংঘের ওয়ার্ল্ড পলুলেশন প্রোস্পেক্ট এর হিসাব অনুযায়ী, জনসংখ্যার এই ট্রেন্ড অব্যাহত থাকলে ২০৫২ সাল পর্যন্ত আমাদের দেশের জনসংখ্যা বাড়তে বাড়তে বিশ কোটিতে পৌঁছাবে। কিন্তু এরপর জনসংখ্যা কমতে থাকবে। ২০৭৪ সালে আমাদের জনসংখ্যা হবে ১৯ কোটি এবং ২০৯৪ সালে তা হবে সাড়ে সতের কোটি।
অর্থাৎ এখন থেকে ১০০ বছর পর বাংলাদেশের জনসংখ্যা বর্তমানে যত আছে ততই থাকবে।
সুতরাং, উন্নয়নের বাধা হিসেবে বেশি জনসংখ্যার যুক্তিটি এখন আর তেমন গ্রহণযোগ্য নয়। সব কিছু ঠিক থাকলে বাংলাদেশের পক্ষে উন্নত দেশ হওয়া খুবই সম্ভব।