গত শুক্রবার
সন্ধ্যায় এই টার্মের দ্বিতীয় এক্সচেঞ্জ ডিনারটি ছিল। ক্রাইস্টচার্চ কলেজে।
এটি সেই কলেজ যে কলেজে হ্যারি পটার মুভির কিছু দৃশ্যের শুটিং হয়েছে।
মুভিতে জাদুর স্কুলের যে ডাইনিং হল দেখানো হয় সেটি ক্রাইস্টচার্চ কলেজের
ডাইনিং হল। একারণে সেদিন সেই ডাইনিং হলে খাবার খাওয়ার সময় বার বার হ্যারি
পটার মুভির কথা মনে হচ্ছিল।
ক্রাইস্টচার্চ কলেজের ডাইনিং হলটি বেশ বড় আর অনেক পুরনো (ছবি উইকিপিডিয়া)।
ঠিক করে বলতে গেলে প্রায় চারশ বছরের পুরনো। এটাতে খেতে বসলে তাই
অনুভূতিটাও হয় সেরকম। মধ্যযুগীয় কোন এক স্থানে বসে খাবার খাওয়ার মত।
খাবারের মেন্যুও বেশ ভাল ছিল। প্রথমে ফিগ আর স্যামন মাছ। তারপর গরুর মাংস, স্ম্যাসড পটেটো আর মটরশুটী ফ্রাই। সবশেষে কলার ব্রেডের ডেজার্ট।
বসার সিস্টেম আমাদের কলেজের মতই। অর্থাৎ একেবারে শেষ প্রান্তের টেবিলে ফেলোরা (শিক্ষক) বসে। এই টেবিলকে বলে হাই-টেবিল। অন্যান্য টেবিলে ছাত্র-ছাত্রী ও তাদের গেস্টরা বসে। আমাদের কলেজের সাথে একটা ব্যপারই ব্যতিক্রম। আমাদের কলেজে ফেলোরা আসে হাই-টেবিলের বিপরীত দিকের দরজা দিয়ে ছাত্র-ছাত্রীদের টেবিলগুলোর পাশ দিয়ে। কিন্তু এখানে হাই-টেবিলের পিছনে থাকা দরজা দিয়ে ফেলোরা আসে এবং খাবার শেষে চলে যায়।
মঞ্জিলুর রহমান
সামারটাউন, অক্সফোর্ড
খাবারের মেন্যুও বেশ ভাল ছিল। প্রথমে ফিগ আর স্যামন মাছ। তারপর গরুর মাংস, স্ম্যাসড পটেটো আর মটরশুটী ফ্রাই। সবশেষে কলার ব্রেডের ডেজার্ট।
বসার সিস্টেম আমাদের কলেজের মতই। অর্থাৎ একেবারে শেষ প্রান্তের টেবিলে ফেলোরা (শিক্ষক) বসে। এই টেবিলকে বলে হাই-টেবিল। অন্যান্য টেবিলে ছাত্র-ছাত্রী ও তাদের গেস্টরা বসে। আমাদের কলেজের সাথে একটা ব্যপারই ব্যতিক্রম। আমাদের কলেজে ফেলোরা আসে হাই-টেবিলের বিপরীত দিকের দরজা দিয়ে ছাত্র-ছাত্রীদের টেবিলগুলোর পাশ দিয়ে। কিন্তু এখানে হাই-টেবিলের পিছনে থাকা দরজা দিয়ে ফেলোরা আসে এবং খাবার শেষে চলে যায়।
মঞ্জিলুর রহমান
সামারটাউন, অক্সফোর্ড