ওরা বাচ্চা না। ওরা শিশুও না। অনেক পূর্ণবয়স্ক মানুষের চেয়ে অনেক বেশি পরিণত।
সেটা ওদের আন্দোলনের ধরণেই সবাই টের পেয়ে গেছে আশা করি।
আমাদের সমাজের একটা বড় সমস্যা হল সঠিক বয়সে আমরা কাউকে কাজে লাগাই না।
সত্যি বলতে কম বয়সে মানুষের উদ্যাম বেশি থাকে। স্বার্থপরতাও কম থাকে। এজন্য কম বয়সীরা অনেক বেশি আদর্শবাদী হয়।
উন্নত জাতিরা তাই কম বয়সীদের শক্তি সর্বোচ্চ কাজে লাগায়। আমাদের দেশে ঠিক উলটো। কম বয়সীরা কিছু বললে তা কানে তোলা হয়না। তাদেরকে দায়িত্বও দেওয়া হয়না। সম্মান দেওয়া তো অনেক দূরের কথা।
কম বয়সীরা যা চায় সেই অনুযায়ী সমাজ চালালে সমাজ ঠিক পথে চলত।
মানুষের বয়স যত বেশি হয়, ততই তারা আত্মকেন্দ্রিক এবং স্বার্থপর হতে থাকে। দুঃখের বিষয় হল আমাদের সমাজে ত্রিশ-চল্লিশ বছর হওয়ার আগে মানুষের মতামতকে মোটামোটি উপেক্ষাই করা হয়।
আমাদের সমাজের মূল চালিকা শক্তি যেহেতু তরুণদের পরিবর্তে বৃদ্ধরা তাই আমাদের সমাজের হাল-চালও বুড়ো মানুষের মতই। কোন পরিবর্তন সহজে আসেনা। সবকিছু লক্কর ঝক্কর।
আমি বলছি না কিশোর-কিশোরীদের হাতে দেশ শাসনের ভার তুলে দিতে হবে। বেশি বয়সী লোকরাই দেশ শাসন করুক। কিন্তু তাদের মনের স্পিরিট হতে হবে কিশোর-কিশোরীর।
আর কিশোর-কিশোরীদের কম বয়স থেকেই কাজ করার সুযোগ তৈরি করে দিতে হবে। আঠার বছর বয়সী সবাইকে একজন পূর্ণ বয়স্ক হিসেবে সম্মান দিতে হবে।
সর্বপরি, পুরো সমাজ চালিত হবে তরুণ প্রজন্মকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে। তরুণ-তরুনীদের জীবন যেন সবচেয়ে সুন্দর হয় সেজন্য সবাইকে কাজ করতে হবে। তাহলেই কেবল ভবিষ্যতে সুন্দর একটা সমাজ তৈরি হওয়া সম্ভব।
- কিবল কলেজ, অক্সফোর্ড
সেটা ওদের আন্দোলনের ধরণেই সবাই টের পেয়ে গেছে আশা করি।
আমাদের সমাজের একটা বড় সমস্যা হল সঠিক বয়সে আমরা কাউকে কাজে লাগাই না।
সত্যি বলতে কম বয়সে মানুষের উদ্যাম বেশি থাকে। স্বার্থপরতাও কম থাকে। এজন্য কম বয়সীরা অনেক বেশি আদর্শবাদী হয়।
উন্নত জাতিরা তাই কম বয়সীদের শক্তি সর্বোচ্চ কাজে লাগায়। আমাদের দেশে ঠিক উলটো। কম বয়সীরা কিছু বললে তা কানে তোলা হয়না। তাদেরকে দায়িত্বও দেওয়া হয়না। সম্মান দেওয়া তো অনেক দূরের কথা।
কম বয়সীরা যা চায় সেই অনুযায়ী সমাজ চালালে সমাজ ঠিক পথে চলত।
মানুষের বয়স যত বেশি হয়, ততই তারা আত্মকেন্দ্রিক এবং স্বার্থপর হতে থাকে। দুঃখের বিষয় হল আমাদের সমাজে ত্রিশ-চল্লিশ বছর হওয়ার আগে মানুষের মতামতকে মোটামোটি উপেক্ষাই করা হয়।
আমাদের সমাজের মূল চালিকা শক্তি যেহেতু তরুণদের পরিবর্তে বৃদ্ধরা তাই আমাদের সমাজের হাল-চালও বুড়ো মানুষের মতই। কোন পরিবর্তন সহজে আসেনা। সবকিছু লক্কর ঝক্কর।
আমি বলছি না কিশোর-কিশোরীদের হাতে দেশ শাসনের ভার তুলে দিতে হবে। বেশি বয়সী লোকরাই দেশ শাসন করুক। কিন্তু তাদের মনের স্পিরিট হতে হবে কিশোর-কিশোরীর।
আর কিশোর-কিশোরীদের কম বয়স থেকেই কাজ করার সুযোগ তৈরি করে দিতে হবে। আঠার বছর বয়সী সবাইকে একজন পূর্ণ বয়স্ক হিসেবে সম্মান দিতে হবে।
সর্বপরি, পুরো সমাজ চালিত হবে তরুণ প্রজন্মকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে। তরুণ-তরুনীদের জীবন যেন সবচেয়ে সুন্দর হয় সেজন্য সবাইকে কাজ করতে হবে। তাহলেই কেবল ভবিষ্যতে সুন্দর একটা সমাজ তৈরি হওয়া সম্ভব।
- কিবল কলেজ, অক্সফোর্ড