কি করা উচিৎ ভেবে পাচ্ছেন না?
এই রকম ক্ষেত্রে আমি প্রথমেই ভাবি, আমি আমার জীবনকে কেমন দেখতে চাই। চোখ বন্ধ করলেই কোন ধরণের জীবনের প্রতিচ্ছবি ভেসে ওঠে। সেই প্রতিচ্ছবিকে বাস্তবায়ন করতে যেটাকে সঠিক মনে হয় সেটাই করি।
এইভাবে সিদ্ধান্ত নেওয়ার বিশেষ একটা সুবিধা হল, সারাজীবন ধরে আপনি নিজের
জীবনের জন্য একটা গল্প তৈরি করেন। আপনার একটা একটা করে সিদ্ধান্ত ধীরে ধীরে
গল্পটিকে পূর্ণতা দেয়। একটা সিদ্ধান্ত অন্য সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে কাজ
করেনা। ফলে একসময় আপনার জীবনটি সেই রকম হয়ে যায় যেমনটি আপনি চেয়েছিলেন।
কিন্তু সবসময় যে সেটা পারা যায় তা নয়। কারণ আমরা মানুষ। অনেক সময় সামাজিক কারণে বা পারিবারিক চাপে বা স্রেফ আবেগের বশেও আমরা সিদ্ধান্ত নেই। এই সিদ্ধান্তগুলো অনেক সময়ই নিজের জন্য ভাল কিছু বয়ে আনে না। তবে এটা দোষের কিছু নয়। বরং ভুল বোঝার সাথে সাথে সংশোধন করে নিলেই হল।
অনেক সময় চাইলেও নিজের সিদ্ধান্তকে বাস্তবায়ন করা যায় না। অথবা সেটা বাস্তবায়ন করতে অনেক সময়ের প্রয়োজন হয়। সেক্ষেত্রে একটা উপায় হল, চাওয়াটা পূরণ হয়ে যাওয়ার আগেই নিজের জীবনে একটা পরিবর্তন নিয়ে আসা। যে, আমার জীবনে যদি সেটা থাকত তাহলে আমি কিভাবে জীবন চালাতাম। সেই ভাবে জীবন চালিয়ে যেতে থাকা আর ইচ্ছাটাকে পূরণ করার জন্য কাজ করা। একসময় জীবন তেমনই হবে যেমনটি আপনি চেয়েছিলেন।
সবার জীবনে ভাল কাটুক।
কিন্তু সবসময় যে সেটা পারা যায় তা নয়। কারণ আমরা মানুষ। অনেক সময় সামাজিক কারণে বা পারিবারিক চাপে বা স্রেফ আবেগের বশেও আমরা সিদ্ধান্ত নেই। এই সিদ্ধান্তগুলো অনেক সময়ই নিজের জন্য ভাল কিছু বয়ে আনে না। তবে এটা দোষের কিছু নয়। বরং ভুল বোঝার সাথে সাথে সংশোধন করে নিলেই হল।
অনেক সময় চাইলেও নিজের সিদ্ধান্তকে বাস্তবায়ন করা যায় না। অথবা সেটা বাস্তবায়ন করতে অনেক সময়ের প্রয়োজন হয়। সেক্ষেত্রে একটা উপায় হল, চাওয়াটা পূরণ হয়ে যাওয়ার আগেই নিজের জীবনে একটা পরিবর্তন নিয়ে আসা। যে, আমার জীবনে যদি সেটা থাকত তাহলে আমি কিভাবে জীবন চালাতাম। সেই ভাবে জীবন চালিয়ে যেতে থাকা আর ইচ্ছাটাকে পূরণ করার জন্য কাজ করা। একসময় জীবন তেমনই হবে যেমনটি আপনি চেয়েছিলেন।
সবার জীবনে ভাল কাটুক।