কিছু দোকানপাট, সুপারশপ, রেস্টুরেন্ট আর পাব নিয়ে সামারটাউন একটা ছোট ছিমছাম এলাকা। আশেপাশে আবাসিক বাড়িঘর। কয়েকটা হোটেল-মোটেলও আছে। রবিবারে ফুটপাতে বাজার বসে অর্গানিক সবজি, বিশেষ ভাবে হাতে তৈরি ব্রেড অথবা বিশেষ কফি শপের। সেগুলোতে ঢু মারে স্থানীয়রা। সন্ধায় রেস্টুরেন্টগুলোতে ভীড় বাড়ে। সবকিছু চিন্তা করলে এই টাউনটি বাংলাদেশের উপশহর গুলোর মত। একটাই পার্থক্য এটা একটু উন্নত, পরিষ্কার আর মানুষজন কম।
সামারটাউনের বাসাটায় উঠেছি অল্প কিছুদিন হল। কিন্তু এর মধ্যেই সবকিছু বেশ আপন হয়ে গেছে। বাসার সামনের লনটা, জানালার ওপাশের ঝোপ ধরণের গাছ সবকিছুই বেশ পরিচিত লাগে। ঘুম থেকে উঠার পর এই লনটার মুখই সবার প্রথমে দেখা হয় প্রতিদিন সকালে। সন্ধ্যায় জানালার পাশের টেবিলে পড়তে বসলে ঝোপের গাছগুলো বাতাসে দুলতে থাকে। আশপাশ নীরব হয়ে গেলেও এই একটা কারণে মনে হয় সবকিছু থেমে যায়নি। এখানের এই জিনিসগুলোর অনেক মিল আমার কুড়িগ্রামের বাড়ির সাথে। এজন্য মাঝে মাঝে এখানে বসেই গ্রামে থাকার অনুভূতিটা ফিরে পাই।
এখান থেকে ডিপার্টমেন্টে যেতে সময় বেশি লাগে অবশ্য। আগে যখন কলেজে থাকতাম তখন ডিপার্টমেন্টে যেতে সময় লাগত দুই মিনিট। এখন সাইকেলে যেতেই লাগে ২০ মিনিট। তবে প্রতিদিন সকালে সাইকেলে করে যাওয়ার একটা সুবিধা আছে। একেতো এক্সারসাইজ করা হচ্ছে তার উপর শরীরটা ফুরফুরে হয়ে যাওয়ায় কাজ করার এনার্জিও বেশি পাওয়া যায়।
দূরে থাকায় বেশি মিস করি কলেজের সোস্যাল লাইফ। এই টার্মে মোটে একটা ফরমাল ডিনারে গিয়েছি। আজ সন্ধার এক্সচেঞ্জ ডিনারটা এই টার্মের দ্বিতীয় ফরমাল ডিনার। সেন্ট এডমান্ড হলের সাথে এক্সচেঞ্জ। আজকে আমরা তাদের ডাইনিং হলে খেতে যাব। পরের শুক্রবার তারা কিবল কলেজের ডাইনিং হলে খেতে আসবে।
সব মিলিয়ে এই হচ্ছে সামারটাউনে আমার বসবাস।
সামারটাউনের বাসাটায় উঠেছি অল্প কিছুদিন হল। কিন্তু এর মধ্যেই সবকিছু বেশ আপন হয়ে গেছে। বাসার সামনের লনটা, জানালার ওপাশের ঝোপ ধরণের গাছ সবকিছুই বেশ পরিচিত লাগে। ঘুম থেকে উঠার পর এই লনটার মুখই সবার প্রথমে দেখা হয় প্রতিদিন সকালে। সন্ধ্যায় জানালার পাশের টেবিলে পড়তে বসলে ঝোপের গাছগুলো বাতাসে দুলতে থাকে। আশপাশ নীরব হয়ে গেলেও এই একটা কারণে মনে হয় সবকিছু থেমে যায়নি। এখানের এই জিনিসগুলোর অনেক মিল আমার কুড়িগ্রামের বাড়ির সাথে। এজন্য মাঝে মাঝে এখানে বসেই গ্রামে থাকার অনুভূতিটা ফিরে পাই।
এখান থেকে ডিপার্টমেন্টে যেতে সময় বেশি লাগে অবশ্য। আগে যখন কলেজে থাকতাম তখন ডিপার্টমেন্টে যেতে সময় লাগত দুই মিনিট। এখন সাইকেলে যেতেই লাগে ২০ মিনিট। তবে প্রতিদিন সকালে সাইকেলে করে যাওয়ার একটা সুবিধা আছে। একেতো এক্সারসাইজ করা হচ্ছে তার উপর শরীরটা ফুরফুরে হয়ে যাওয়ায় কাজ করার এনার্জিও বেশি পাওয়া যায়।
দূরে থাকায় বেশি মিস করি কলেজের সোস্যাল লাইফ। এই টার্মে মোটে একটা ফরমাল ডিনারে গিয়েছি। আজ সন্ধার এক্সচেঞ্জ ডিনারটা এই টার্মের দ্বিতীয় ফরমাল ডিনার। সেন্ট এডমান্ড হলের সাথে এক্সচেঞ্জ। আজকে আমরা তাদের ডাইনিং হলে খেতে যাব। পরের শুক্রবার তারা কিবল কলেজের ডাইনিং হলে খেতে আসবে।
সব মিলিয়ে এই হচ্ছে সামারটাউনে আমার বসবাস।