প্রথম আলোর একটি সংবাদে দেখলাম কুড়িগ্রাম বাংলাদেশের সবচেয়ে দরিদ্র জেলা। এই জেলার সত্তর শতাংশ মানুষ দারিদ্রসীমার নিচে বসবাস করে।
এই সংবাদে একটুও অবাক হই নি। যে জেলায় ব্যবসা-বাণিজ্য হয়না সেই জেলায় উন্নয়ন হবেনা এটাই স্বাভাবিক।
কুড়িগ্রামের বেশিরভাগ মানুষের পেশা কৃষি। কৃষিপণ্যবাদে অন্য কিছু যে
উৎপাদন করা যায়, তা এই জেলার মানুষ জানে না বললেই চলে। ফলাফল আজকের অবস্থা।
অনেকে ভাগ্য উন্নয়নের জন্য ঢাকায় যায়, চাকরি খোঁজে। কিন্তু বেশিরভাগ
মানুষের ভাগ্যে একটি ভাল চাকরি জোটে না।
এই সংবাদে একটুও অবাক হই নি। যে জেলায় ব্যবসা-বাণিজ্য হয়না সেই জেলায় উন্নয়ন হবেনা এটাই স্বাভাবিক।
![](https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgF4D85n2ElsZ4eOx4ABMRVHWuNpgF87UsSv4WhMWpU-tsdPVlmif-xHeErtOFXRYvtLINObg1CpiB91Pz2hkF4I2PtX_fb8kxx-9SIxQkFA9HI-ynNNW4EOLkfp_tUggzcdSDdkIY-ZwCb/s320/%25E0%25A6%25AE%25E0%25A6%25A4%25E0%25A6%25BE%25E0%25A6%25AE%25E0%25A6%25A4.jpg)
নিজের ও স্থানীয় উন্নয়নের একমাত্র উপায় শিল্পায়ন। শিল্পায়ন ও নগরায়ন
মোটামোটি উন্নয়নের সমার্থক। দেশীয় বাজারে চাহিদা আছে এমন যে কোন জিনিস
লার্জ স্কেলে উৎপাদন করা শুরু করলেই একটি কারখানা দাঁড়িয়ে যায়।
পার্শ্ববর্তী ভারতের বাজারের কথাও ভাবা যেতে পারে। ব্যবসার শুরুতে কষ্ট
হবে। কারণ অবকাঠামোর অভাব। কাঁচামাল যেন সহজে আমদানি করা যায় এই জন্য
ভারতের সাথে স্থলবন্ধর গুলো সচল করতে হবে। সাথে সাথে সরকারি সাহায্য দিতে
হবে ক্ষুদ্র ও মাঝারি কিন্তু অকৃষিজ ব্যবসায়।