আমাদের রিসার্চ গ্রুপে সবার থিওরীর দক্ষতা বাড়ানোর জন্য কিছুদিন আগে একটা কম্পিউটেশনাল জার্নাল ক্লাব শুরু করেছি আমরা। আজকে পেপার প্রেজেন্ট করার দায়িত্ব পরেছিল আমার ভাগে। যে পেপারটি বেছে নিয়েছিলাম সেটা গত মাসের একদম শেষ দিকে পাবলিশ করেছে আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্সের কোম্পানি ডিপমাইন্ড।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাঃ ফিরে দেখা এবং বর্তমানের পর্যালোচনা
বহুদিন আগে, তখন অনার্স দ্বিতীয় বর্ষে পড়ি, সেই সময় নিউ সায়েন্টিস্ট জার্নালের একটা আর্টিকেলে বেশ আকৃষ্ট হয়েছিলাম। আর্টিকেলটা ছিল সেলফ এসেমব্লিং সফটওয়্যার নিয়ে। কম্পিউটারে লিখিত এই প্রোগামগুলো জীবের বংশবৃদ্ধির মত সংখ্যা বৃদ্ধি করতে পেরেছিল। শুধু তাই নয় মিউটেশন করে করে তারা নিজেদের মধ্যে উন্নত বৈশিষ্ট অর্জন করতেও পেরেছিল।
আর এতদিন পর আমি এখন নিউরোসায়েন্সের ছাত্র। গবেষণা প্রকল্পে ব্যবহার করছি মেশিন লার্নিং এলগরিদমের যা কিনা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সব প্রোগ্রামের মূল উপাদান। ডিপ মাইন্ড এই ধরণের পোগ্রামই ব্যবহার করে। ডিপ মাইন্ড যুক্তরাজ্যের সবচেয়ে বড় এআই কোম্পানি। ২০১৪ সালে গুগল ৪০০ মিলিয়ন পাউন্ড দিয়ে তাদের সাথে যুক্ত হয়েছে। তাই এই কোম্পানির নাম এখন গুগল ডিপমাইন্ড।
আর এতদিন পর আমি এখন নিউরোসায়েন্সের ছাত্র। গবেষণা প্রকল্পে ব্যবহার করছি মেশিন লার্নিং এলগরিদমের যা কিনা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সব প্রোগ্রামের মূল উপাদান। ডিপ মাইন্ড এই ধরণের পোগ্রামই ব্যবহার করে। ডিপ মাইন্ড যুক্তরাজ্যের সবচেয়ে বড় এআই কোম্পানি। ২০১৪ সালে গুগল ৪০০ মিলিয়ন পাউন্ড দিয়ে তাদের সাথে যুক্ত হয়েছে। তাই এই কোম্পানির নাম এখন গুগল ডিপমাইন্ড।
ভার্চুয়াল জগতে প্রাণ-৪ : কৃত্রিম মস্তিষ্ক
আগের লেখাগুলোতে কম্পিউটারে কি করে বিবর্তনের অনুরূপ পরীক্ষা করা হয় তা বলা হয়েছে। এই জ্ঞানকে ব্যবহার করে কৃত্রিম মস্তিষ্ক তৈরি করা সম্ভব। লরা গ্যাব্রষ্কি একধরণের এভিডিয়ান
বিবর্তিত করেছেন যা একটা আলোক উৎস সংবেদন করতে পারে। পরবর্তিতে এই এভিডিয়ানদের জিনোমকে কম্পিউটার কোডে বদলে দিয়ে একটা রোবট তৈরি করা হয়েছে। রোবটটি আলোক উৎসের দিকে যেতে পারে। তারমানে কিছু সরলতম ডিজিটাল জীব একটু জটিলতর হয়ে গেছে।
ভার্চুয়াল জগতে প্রাণ-৩ : স্মৃতির উন্মেষ
এভিডিয়ানদের মধ্যে স্মৃতি পরীক্ষা করার জন্য খাদ্য-দ্রব্যগুলোকে কম্পিউটারের কিছু সেলের গ্রীডে বন্টন করা হল। সেল মানে একটা মেমোরি লোকেশন যা তার মধ্যে কতটুকু খারার আছে তা মনে রাখে। এক্ষেত্রে বিভিন্ন গ্রীডে অবশ্য খাবারের পরিমাণ একটি গ্রেডিয়েন্টে কম বেশী করা হল। অনেকটা নিচের ছবির মত। হালকা রঙের সেলগুলোতে কম খাবার, আর গাঢ় নীলগুলোতে বেশী খাবার। প্রথম প্রজন্মের এভিডিয়ানদের ছেড়ে দেয়া হল গ্রেডিয়েন্টের যে দিকে খারার কম সে দিকে। একটি সেলের পাশের সেলটিতে থাকে তার চেয়ে বেশি খাবার।
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)