ফ্রেঞ্চ রেস্টুরেন্ট

রন্ধনশীল্পে মানে রান্নায় ফরাসীদের উপরে কেউ নেই। তাদের রান্নার স্বাদ একেবারে বিশুদ্ধ। এত সূক্ষ স্বাদের রান্না আগে কখনও খাইনি। কয়েকদিন আগে ফ্রেঞ্চ রেস্টুরেন্ট ব্রাসি বুলং এ খেতে গিয়ে এই কথাই মনে হল (ফ্রেঞ্চ রেস্টুরেন্টে এর আগে খাইনি)। গোট চিজ আর সবজির স্টার্টার অনেক ভাল লেগেছিল। কিন্তু সবজি আর আচার এর সাথে রান্না করা স্যামন মাছের ফিলেট খেয়ে বুঝলাম ফরাসী খাবারের এত নাম-ডাক কেন। প্রত্যকটা স্বাদ একদম ফ্রেশ আর সবকিছু মিলিয়ে খেলে মনে হচ্ছিল স্বাদের এর থেকে ভাল কম্বিনেশন আর হতে পারেনা। ডেজার্টেও একই ব্যপার। ক্রিমের সাথে চকলেট আর বাদামের কেকের মত সাধারণ জিনিসকেও অসাধারণ করে রান্না করেছে। কোন কিছুর স্বাদই নষ্ট করেনি আবার একসাথে খেতে দারুণ। এখানেই যদি খাবার এত ভাল হয়, তাহলে প্যারিসের রেস্টুরেন্টগুলোর রান্না কত ভাল হবে!

রচনা

স্কুল কলেজের পর রচনা লেখা তেমন একটা হয়নি। ঢাকা ইউনিভার্সিটির ফার্স্ট ইয়ারে ইংরেজী কোর্সে একটা রচনা লিখতে হয়েছিল। বেশ কয়েকটা অপশনের মধ্যে আমি লিখেছিলাম 'যে ব্যক্তি তোমার জীবনকে সবচেয়ে বেশি প্রভাবিত করেছে' এই বিষয়ে। ঐ শেষ। এরপর আর কোন ইয়ারে রচনা লেখার ব্যপার ছিল না।

নভোচারী দর্শন (বাজ অলড্রিন)

গতকাল অর্থাৎ ১লা জুন এডুইন অলড্রিন ওরফে বাজ অলড্রিন এসেছিলেন অক্সফোর্ডে। হ্যাঁ সেই বাজ অলড্রিন যিনি নীল আর্মস্ট্রং এর সাথে এপোলো ১১ তে করে গিয়েছিলেন চাঁদে। সেখানে গিয়ে চাঁদের বুকে কিছুক্ষণ হেঁটে বেড়িয়েছেন। তারপর কিছু ছবি তুলে, চাঁদের ধূলি ও নুড়ি সংগ্রহ করে আবার পৃথিবীতে সহি-সালামতে ফিরে এসেছেন। চাঁদের বুকে পা রাখা মানুষ তারাই প্রথম।